আমাদের ছুঁয়ে আছে টুকরো টুকরো আকাশ। একরাশ নীলাভ যন্ত্রণা। মানমন্দিরের ঘোরানো পিঙ্গল বর্ণের সিঁড়ি বেয়ে উঠে এসে- উঁকি দিচ্ছি মহাশূন্যের ঘুলঘুলিপথে। আচ্ছন্ন করে রাখছে, শোকের মত দুরন্ত কোন অসুখ।
না তোমাদের চাই না- স্বাতী কিংবা অরুন্ধতী; কৃত্তিকা বা কালপুরুষ। আমাদের নক্ষত্রগুলো টুপটাপ ঝরে যাচ্ছে একের পর এক। ভুল ঠিকানায় আছড়ে পড়ছে টেলিস্কোপের জন্মান্ধ দৃষ্টি।
নক্ষত্র মরে গেলে নাকি মহাকাশের বুকে কালোগর্ত হয়। শোকের বীভৎস প্রতীক হয়ে ওঠে। আমাদের হারানো তারকাগুলো তবে কি এখন কৃষ্ণগহ্বর?
অথবা পরবর্তী গন্তব্যের সন্ধানে হারিয়ে গেছে অচেনা দিগন্তে? দূর কোন ছায়াপথ, ক্লাস্টার পার হয়ে অন্য কোন ব্রহ্মাণ্ডের অজানা বলয়ে।
আমাদের পায়ের কাছে আছড়ে পড়ছে ভর সন্ধ্যের বিষণ্ণ প্রহর। কষ্টের নীহারিকায় দাঁড়িয়ে আছি একঝাঁক শোকার্ত পাঠক।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোঃ আক্তারুজ্জামান
নক্ষত্র মরে গেলে নাকি মহাকাশের বুকে কালোগর্ত
হয়। শোকের বীভৎস প্রতীক হয়ে ওঠে। আমাদের
হারানো তারকাগুলো তবে কি এখন কৃষ্ণগহ্বর?- খুব সুন্দর লাগলো
জোনাকি
মানমন্দিরের
ঘোরানো পিঙ্গল বর্ণের সিঁড়ি বেয়ে উঠে এসে- উঁকি
দিচ্ছি মহাশূন্যের ঘুলঘুলিপথে। আচ্ছন্ন করে
রাখছে, শোকের মত দুরন্ত কোন অসুখ। ------ খুব খুব ভাল কবিতা ভাইয়া ! কিন্তু ভোটিং বন্ধ কেন ? শুভ কামনা ।
Md. Mainuddin
আসলে কবিতায় বিজ্ঞান সত্যিই কঠিন। অর্থাৎ,সাধারন কবিতায় যে আদি রসের আস্বাদন থাকে তা কিন্তু বিজ্ঞান ভিত্তিক কবিতায় একেবারেই বেমানান।কারণ, বিজ্ঞানের কাজ হচ্ছে নবতর কিছুর জন্ম দেয়া।রসের খুঁজে হয়রান হলাম।পেলামনা।তবে বৈজ্ঞানিক জ্ঞানের এ এক বিশাল সমাহার।কবিতায় কি একটা ইঙ্গিতের ছোঁয়া ধরা সত্যিই আমার জন্য খুবই কঠিন হোল।।আপনার লেখা গুলো খুব সাবধানে পড়ছি।মন্তব্য করার যোগ্যতা বা জ্ঞান আমার নেই। শুধু অনূভুতির কথা টুকুই বললাম।। জঠিল ভাবের সমন্নয় তাই বুজতে সময় লাগবে অনেক।। এই রহস্যময় আবহ সৃষ্টির জন্য ধন্যবাদ।।
এ জাতীয় অকপট মতামত আমার পছন্দ। আমি চেষ্টা করি কবিতায় পাঠককে ইনভল্ভ করতে। বেশীরভাগ সময়েই পারি না। কবিতার ভাবটিকে স্বয়ংসম্পূর্ণতা দেয়া এবং পাঠকের বোধের কাছাকাছি থাকতে পারার পাশাপাশি কবিতাকে রসোত্তীর্ণ এবং মানোত্তীর্ণ করতে পারা কবির কাজ। যেদিন এই কাজটি করতে পারবো সেদিন বোধ হয় নিজেকে কবি বলে দাবীও করতে পারব। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মাইনুদ্দিন ভাই।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“জানুয়ারী ২০২৫” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ জানুয়ারী, ২০২৫ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।